Welcome to my information site

Best information site: November 2012

Thursday 22 November 2012

অনলাইন আর্নিং অবাস্তব কিছু নয়


অনলাইন আর্নিং এখন আর অবাস্তব কিছু নয় এবং এর অনেক পথই খোলা আছে। তবে কিছু কিছু ভাই বুঝে হোক না বুঝে হোক আর সঠিক আরনিং সাইট না চিনেই হোক স্কাম বা ভুয়া সাইটের লোভনীয় আয়ের প্রচার চালিয়ে যেমন নিজেও হয়রান এবং বিভ্রান্ত হন, তেমনি আমাদেরও রীতিমত ধোকায় ফেলে দেন। তাই আমি আজ আসল অনলাইন আরনিং সাইটের পরিচয় পদ্ধতি সম্পর্কে বলবো যাতে কেউ প্রতারিত না হন। আর আপনি চাইলেই অনলাইন থেকে আর্ন করতে পারবেন, তা ১০০% নিশ্চিত?
প্রকৃত আরনিং সাইটের প্রথম বৈশিষ্ট্যই হলসাইট কর্তৃপক্ষ এবং আয়কারীদের সাথে বিভিন্নভাবে যোগাযোগস্থাপন হয়ে থাকে। এমনকি সেই সাইটের ফোরামের মাধ্যমে বা FAQ এর মাধ্যমে তারা তাদের প্রশ্নোত্তর সদস্যদের নানা সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে। আয়কারী সদস্যরাও তাদের মতামত-পরামর্শসহ লেখালেখির সুযোগ পান; মানে জবাবদিহিতা আছে মানে যাকে বলে ইন্টারেক্টিভ সাইট। ফলে কোন সন্দেহ, বিভ্রান্তি যেমন থাকেনা তেমনি সেই সাইটের সদস্যও দ্রুত বেড়ে যায় এবং লেনদেনের অস্বচ্ছতাও থাকে না। পেমেন্টও নিশ্চিত থাকে। অন্যদিকে স্কাম বা ভূয়া সাইটের প্রথম কাজই হলকাউকে ধরা না দেয়া বা কারো প্রশ্নের কোনরকম জবাব না দেয়া আর জবাবদিহিতা কোন পেমেন্টের তো প্রশ্নই আসেনা। শুধু সাইটের কিংবা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেই অবাস্তব অফার দেয়া এবং লোভ দেখানো; বড়কথা ওসব সাইটে কোন ফোরাম থাকেনা বা FAQ পদ্ধতিও নেই।
সঠিক প্রকৃত আরনিং সাইটের আয় সামান্যই হয়ে থাকে স্মরন রাখবেন গুগল এডসেন্স থেকে আয় হয় সত্য, তবে বড় ঝামেলার। আপনার থাকতে হবে একটা ওয়েবসাইট, যা গুগল থেকে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য অনুমোদিত হতেই হবে। অনুমোদন পাওয়া অনেক কঠিন, আমি মাস যাবত আমার ওয়েবসাইট সাবমিট করেও এখনও অনুমোদন পাইনি। অনুমোদন পেলে তারা আপনার সাইটে নিয়মিত বিজ্ঞাপন সরবরাহ করবে এবং আপনার পাঠক যদি কোনো বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে নির্দিষ্ট সময় ধরে ভিজিট করে, তবেই আপনার একাউন্টে , বা /১০ সেন্ট ক্ষেত্রবিশেষে / ডলার পর্যন্ত জমা হবে। তাও আবার আপনি নিজে কিন্তু কোন এডে ক্লিক করতে বা কাউকে সাহিত করতে পারবেন না। শর্ত ভাংলেই একাউন্ট বাতিল বা ব্লক হবে।
তবে যাদের সাইট নেই তারা কি আয় করবেন না? অবশ্যই করবেন এবং এজন্য আছে PTC (paid to click/paid per click) পদ্ধতি। এটা সবচে সহজ পদ্ধতি। কারন অধিকাংশ সাইট প্রতিক্লিকে -১০ সেন্ট পর্যন্ত পে করে। তবে আমি আপনাদের কিছু টেকনিক জানাবো যাতে PTC’ মাধ্যমেই ভাল আয় করতে পারেন প্রথমেই আপনাকে একটি payza, libertyreserve or Paypal .
এখন আয় করতে চাইলে আপনাকে ভালো PTC সাইট খুজে বের করতে হবে। নেট- অনেক PTC সাইট আছে যার অধিকাংশই Scam site যা আগেই বলেছি। এই সাইটে ভালো বিশ্বস্ত সাইটের অনেক লিঙ্ক আছে, সেখান থেকে পছন্দমত সাইট বেছে নিয়ে সাইন আপ করে কাজ শুরু করে দেখতে পারেন।
সাইটে দেয়া বামপার্শ্বের Legit ডানপাশের Elite সাইটগুলো অথবা পছন্দমত সাইটে রেজিষ্ট্রেশনের পর লগ ইন করে কাজ শুরু করুন। আমি একটা সবচে ভালো সাইটের উদাহরন দিচ্ছি কিভাবে কী করতে হবে। আপনি এই লিঙ্কে গিয়ে আগে নিবন্ধন লগইন করলে এই সাইটে View Advertisements দেখতে পাবেন, সেখানে ক্লিক করে পেজটি ওপেন করলে দেখতে পাবেন আপনার জন্য কিছু এড আছে যেগুলো আপনাকে ভিজিট করতে হবে। একটা এডের ওপর ক্লিক করলে ছোটো লাল গোলচিন্হ আসবে, যার ওপর ক্লিক করলেই এডটি ভিন্ন ট্যাবে ওপেন হবে। কিছুক্ষন ওয়েট করলেই মেসেজ আসবে যে, Advertisement validated! $0.001 were credited in your account.
এভাবে হলুদ তারকাওলা সব এড ভিজিট করুন। ১০/১২টা সাইটের সব এড দেখতে ঘন্টার মত লাগবে। অন্য সাইটগুলোর আপনার একাউন্টে আরনিং এরিয়া বা ভিউ এড বা ব্রাউজ এড অপশনে ক্লিক করলেই দেখবেন এডভারটাইজমেন্ট হেয়ার লিখিত যার নিচে কিছু রেডি এড আছেযা আপনাকে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে আয় করার জন্য। আরনিং দেখতে হলে মাই একাউন্টে ক্লিক করলে তা দেখা যাবে। আপনি এভাবে প্রতিদিন ১০/১২টি সাইটের এড ভিজিট করে মাসের শেষে আপনার কিছু ডলার জমা হবে যা এলার্টপের মাধ্যমে ক্যাশ করতে পারবেন। পেপল একাউন্ট এদেশে চালু নেই, কাজেই যারা পেপলের মাধ্যমে টাকা পাবেন বলে প্রচার করেতারা অবশ্যই ভুয়া মিছেকথা প্রচার করে, তা নিশ্চিত জানবেন।
তবে আয় বাড়াতে তাহলে কী করতে হবে? আপনার রেফারেল বানাতে বাড়াতে হবে অথাআপনার মাধ্যমে আরো অনেককে সাইটে জয়েন করাতে হবে। উপরোক্ত সাইটগুলোর Banner বা Promotion tools- আপনার রেফারেল লিংক পাবেন, এই লিংকটা বিভিন্ন ফোরাম, ব্লগ, সামাজিক নেটওয়া্র্ক সাইটে দি্য়ে অন্যদের জয়েন করতে ইনভাইট করুন। প্রতিদিন এজন্য আরো ৩০/৪০ মিনিট কাজ করুন। মাসে আপনি ১০০ বা আরো বেশী রেফারেল বানাতে পারলে আপনার ইনকাম অনেক বেড়ে যাবে।
PTC থেকে ভাল আয় করার সবচে গুরুত্বপুর্ন একটা টেকনিক আছে, সেটা হল রেন্ট রেফারেল। আপনি রেফারেল ভাড়া নিতেও পারবেন। আপনার আয়ের একটা অংশ রেন্ট রেফারেল এর জন্য ব্যয় করতে পারেন বেশী ইনকামের স্বার্থে। একাজে ইনভেষ্টও করতে পারেন আপনার এলার্টপেতে ডলার জমা থাকলে। নিওবাকস সাইটে আপনার ইউজারনেম- ক্লিক করলে রেফারেল ট্যাব পাবেন, রেফারেল- ক্লিক করলে আপনি রেন্ট রেফারেল অপশন পাবেন। ১০০ জনকে রেন্টের জন্য ১মাসে ২০ ডলার খরচ লাগবে মাসিক। আপনি যদি ১০০ জনকে রেন্ট বা ভাড়া করেন তাহলে ১০০ জনের আয়ের একটা পারসেন্টেজ আপনিও পাবেন। ফলে আপনার ইনকাম খুব দ্রুত বেড়ে যাবে। এভাবে ১০/১২টা সাইট থেকে কয়েক মাস পর মাসিক ৩০০ থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা অসম্ভব নয় মোটেই। সুতরাং প্লান নিয়ে আজই নেমে পড়তে পারেন।
**সতর্কতাজেনুইন আরনিং সাইট থেকে একটা পিসির মাধ্যমে একটার বেশি একাউন্ট করলেই কিন্তু ব্লক হয়ে যাবেন এবং সব আয় বাতিল হয়ে যাবে মনে রাখবেন।। (সংগৃহীত)
জেনুইন আরনিং সাইট

email heak


File beakup


Motherbord information


Tuesday 13 November 2012

মোবাইল ডিকশেনারি

Get মোবাইল ডিকশেনারি:

কেন ব্যাবহার করবেন

ইংলিশ পেপার পড়ে  ইংলিশ শিখতে চান, কিন্তু ওয়ার্ড না বুজায় আটকাইয়া যান।।
) পরীক্ষার হলে সিনোনিম , এনটীনিম কুশেচেনের এন্সার করতে পারেন না………
)  খালি বানান ভুল করেন আর স্যার বা বসের ঝাড়ী খান
) ওয়ার্ড প্রেক্টিস করতে চান
)যারা টিউশিনি করেন তাদের জন্য তো বাধ্যতামূলক একটা মোবাইল ডিকশনারী দরকার
)যারা IELTS TOFEL কোর্স করছেন……
ডিকশনারি শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। ডিকশনারি মানে অভিধান। বাজারে অনেক ভাষার ডিকশনারি কিনতে পাওয়া যায়। ডিকশনারিগুলো স্বভাবগত ভাবে বেশ বড়, মোটা ভারী হয়ে থাকে। ফলে তা বাইরে সাথে করে নিয়ে যাওয়া মোটেও সুখকর নয়। ডিকশনারি হল এমন একটা জিনিস যা সর্বদা কাছে রাখা যায় কিন্তু এই বড় মোটা ভারী কাগজের ডিকশনারি সাথে করে নিয়ে বেড়ানো কষ্টকর আবার তাতে শব্দ খুঁজাও ঝামেলার। তাই ডিকশনারি ডিজিটাল সংস্করণ বের করা হয়েছে। আবার কম্পিউটারেও ডিকশনারি বিভিন্ন সফটওয়ার বের করা হয়েছে। তবে বর্তমান সময় সকল অভিধানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে মোবাইল ডিকশনারি। কারন প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন যেন আমাদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। এবং সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে  হয়ে ওঠেছে  আমাদের জীবন যাপনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
এই সফটওয়ারগুলো আপনি আপনার মোবাইলে ইন্সটল করার মাধ্যমে সহজেই যেখানে সেখানে ডিকশনারির ব্যবহার করতে পারবেন।
সাধারণত মোবাইলে কোন এপ্লিকেশন ইন্সটল করতে গেলে কম্প্যাবিলিটি নিয়ে সমস্যা দেখা দেয় মানে সকল মডেলের মোবাইল ফোনে সকল ধরণের সফটওয়্যার ইন্সটল হয় না। আমার দেওয়া এই সফটওয়্যারটগুলো সকল ব্র্যান্ডের জাভা সমর্থিত মোবাইলফোনেই চলে তাই এটি ব্যবহার স্বস্তিদায়ক।
মোবাইলে বাংলা   ইংলিশ ডিকশনারী থাকলে বিভিন্ন সময় তা আমাদের প্রয়োজনে সাহায্য করতে পারে। অত্যন্ত ব্যবহারবান্ধব এই ডিকশনারীগুলো আপনি ডাউনলোড করে আপনার মোবাইল ফোনে ইন্সটল করে নিতে পারেন।

অক্সফোর্ড ( Oxford) ডিকশনারীঃ

নিচের অক্সফোর্ড ডিকশনারী গুলো সম্পর্কে আমার বলার কিছু নাই যা বুঝার আপনারা বুঝে নেন………।।
Oxford  .jar
Download link:–>
http://www.mediafire.com/?3x2t56v1g79mc9j
Oxford  ConciseEnglish .jar
Download link:–>
http://www.mediafire.com/?mdwcx5gf3yrx993
Oxford Thesaurus (Register with any key).jar
Download link:–>
http://www.mediafire.com/?92llej2o4l9s6jt
Oxford  Business.v2.14..jar
Download link:–>
http://www.mediafire.com/?scuq0pw8hhc9a2h
Oxford  Idioms.v2.14.0.jar
Download link:–>
http://www.mediafire.com/?nnhugvesd6p87mq
Oxford  Medical.Dictionary.v2.14.0..jar
Download link:–>
http://www.mediafire.com/?vcmbufhw58s2pd5

নমুণা সফটওয়্যারের মেয়াদ


নানা কারণে আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যারের নমুণা বা ট্রায়াল সংস্করণ ব্যবহার করি। নির্দিষ্ট মেয়াদের পর ট্রায়াল সফটওয়্যার আর ব্যবহার করা যায় না। টাইম স্টপার নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি ট্রায়াল সফটওয়্যারের নির্দিষ্ট মেয়াদকে বেঁধে রাখতে পারবেন, যার ফলে যত দিন ইচ্ছে ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করা যাবে। মাত্র ৯৩৭ কিলোবাইটের ছোট এই সফটওয়্যারটি http://bit.ly/hVjt1H ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি ওপেন করে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। এখন টাইম স্টপার চালু করে যে সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণের মেয়াদকে বেঁধে রাখতে চান, সেটির প্রোগ্রাম ফাইলে যান এবং যে অপশনে ক্লিক করলে সফটওয়্যারটি চালু হয়, সেটি নির্বাচিত করুন। যেমন ধরুন, আপনার পিসির সি ড্রাইভে হিরো সুপার প্লেয়ার রয়েছে, তাহলে এটিকে নির্বাচিত করার জন্য C:\HEROSOFT\Hero Super Player\ STHSVCD.exe-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর Choose new date লেখা বক্সে ওই সফটওয়্যারটির মেয়াদ থাকাকালীন সময়ের মধ্যে একটি তারিখ নির্বাচন করুন। যেমন, সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণের মেয়াদ শেষ হবে ৩০ ডিসেম্বর ২০১০, তাহলে ৩০ ডিসেম্বরের আগে যেকোনো একটি তারিখ নির্বাচন করুন। সবশেষে নির্দিষ্ট বক্সে সফটওয়্যারটির নাম লিখে Create desktop icon অপশনে ক্লিক করলে ওই নামের একটি আইকন ডেস্কটপে আসবে। এখন থেকে সফটওয়্যারটি চালু করার জন্য এই আইকন ব্যবহার করুন। তাহলেই ওই সফটওয়্যারটি যত দিন খুশি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে ট্রায়াল সফটওয়্যারের প্রোগ্রাম ফাইল বা আসল আইকন ব্যবহার করলে আগের নিয়মে নির্দিষ্ট সময়েই এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে